হোমিওপ্যাথি ঔষধ নাম ও কাজের ধরন

হোমিওপ্যাথি ঔষধ নাম ও কাজের ধরন

হোমিওপ্যাথি ঔষধ নাম ও কাজের ধরন ! হোমিওপ্যাথি ওষুধের সকল রোগের সমাধান নিহত রয়েছে। যারা দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন ধরনের কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে ভুতেছেন। সেই সকল রোগীদের জন্য অত্যন্ত সুখবর। হোমিওপ্যাথি ঔষধ দিয়ে খুব দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব। হোমিওপ্যাথি একটি নিরাপদ এবং কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি বলে দাবি করা হয়। যাইহোক, হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা নিয়ে কিছু বিতর্ক রয়েছে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা আছে, অন্য গবেষণায় দেখা গেছে যে এর কোন কার্যকারিতা নেই।

হোমিওপ্যাথির জন্য কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই যে এটি গুরুতর রোগের চিকিৎসা করতে পারে। হোমিওপ্যাথি সাধারণত হালকা থেকে মাঝারি তীব্রতার রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। অনেকে আছেন হোমিওপ্যাথ ওষুধের ওপর নির্ভরশীল। সেই সকল রোগীদের জন্য আমরা হোমিওপ্যাথি ওষুধের নাম ও উল্লেখযোগ্য কাজের ধরন সম্পর্কে ধারণা দিতে এসেছি। দেরি না করে আমাদের সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পিত্তথলির পাথর গলানোর হোমিওপ্যাথি ওষুধ

পিত্তথলির পাথর পেটের ভিতর হলে চিন্তার অবকাশ থাকে না। এই চিন্তা থেকে মুক্তির জন্য হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবন করুন। খুব কম সময়ে পিত্তথলির পাথর গলে যাবে, তবে সেক্ষেত্রে ধৈর্য নিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। মনে রাখবেন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তাৎক্ষণিকভাবে নিরাময় হয় না। সময় নিয়ে চিকিৎসা করুন আরোগ্য হবে নিশ্চিত। পিত্তথলির পাথর গলানোর জন্য হোমিওপ্যাথি ওষুধগুলি বেশ কার্যকর হতে পারে। এই ওষুধগুলি পিত্তথলিতে পাথরের গঠনকে প্রতিরোধ করতে এবং পাথরগুলিকে ছোট করে বা দ্রবীভূত করতে সাহায্য করতে পারে। হোমিওপ্যাথি ওষুধগুলি সাধারণত নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রি

  • ক্যালকেরিয়া কার্বোনিকা: এই ওষুধটি পিত্তথলির পাথরের জন্য একটি সাধারণ নির্দিষ্ট ওষুধ। এটি প্রায়শই স্থূল ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায় যারা অতিরিক্ত ওজন বা কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন।
  • চেলিডোনিয়াম: এই ওষুধটি পিত্তথলির পাথরের সাথে যুক্ত তীব্র ব্যথার জন্য নির্দেশিত। এই ব্যথাটি প্রায়শই ডান কাঁধের নিচে এবং উপরের ডান দিকের পেটে অনুভূত হয় এবং পিঠে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
  • লিথোট্রাইপস: এই ওষুধটি পিত্তথলির পাথরকে ছোট করে বা দ্রবীভূত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি প্রায়শই দীর্ঘস্থায়ী পিত্তথলির পাথরের জন্য নির্দেশিত।
  • নাক্স ভোমিকা: এই ওষুধটি পিত্তথলির পাথরের সাথে যুক্ত পেটের ব্যথা এবং অস্বস্তির জন্য নির্দেশিত। এই ব্যথাটি প্রায়শই খাবারের পরে বা রাতে খালি পেটে খারাপ হয়।

কিডনি রোগের হোমিওপ্যাথি ওষুধ

সাধারণত ভেজাল খাদ্য অভ্যাসে পরিণত সকল শ্রেণীর মানুষ। কম পানি পান করার ফলে কিডনির উপর প্রেসার পড়ে। আর এই সময়ে কিডনির নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়। এই কঠিন রোগ থেকে মুক্তির একমাত্র উপায় হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবন করা। ভালো ফলাফল পেতে নিয়মিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ চালিয়ে যেতে হবে। নির্দিষ্ট পরিমাণে ওষুধ খেলে কিডনি রোগ থেকে মুক্তি পাবেন। কিডনি রোগের হোমিওপ্যাথি ওষুধ হল এমন ওষুধ যা কিডনির কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং কিডনি রোগের লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করে। হোমিওপ্যাথি ওষুধগুলি প্রকৃতিতে উদ্ভিদ, খনিজ বা প্রাণীজ পদার্থ থেকে তৈরি হয়। তারা রোগের কারণ নয়, লক্ষণগুলির উপর কাজ করে।

  • অ্যালিয়াস: এটি কিডনিতে ব্যথা, প্রদাহ এবং জল জমার জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।
  • এরিথ্রারিয়াম: এটি কিডনিতে পাথর এবং মূত্রনালীর সংক্রমণের জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।
  • বেলাডোনা: এটি কিডনিতে তীব্র ব্যথা এবং প্রদাহের জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।
  • ব্রোমিলিস: এটি কিডনিতে পাথর এবং মূত্রনালীর সংক্রমণের জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।
  • ক্যালকেরিয়া কার্বোনিক: এটি কিডনিতে পাথর এবং মূত্রনালীর সংক্রমণের জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।
  • হেপার সালফুর: এটি কিডনিতে রক্তপাত এবং প্রদাহের জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।
  • ল্যাকেসিস: এটি কিডনিতে প্রদাহ এবং জল জমার জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।
  • নাট্রাম মিউর: এটি কিডনিতে পাথর এবং মূত্রনালীর সংক্রমণের জন্য একটি কার্যকর ওষুধ।

নাকের এলার্জি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

নাকের মধ্যে এলার্জি রোগের লক্ষণ দেখা দিলে আস্তে আস্তে পলিপাস ও বিভিন্ন রোগ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই সময়ে আমরা ভুল করে সার্জারি করে থাকি। পরে নাকের সমস্যা থেকে যায় এবং সঠিক সমাধান পাওয়া যায় না । বুদ্ধিমানের মত কাজ করতে চাইলে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের উপর আস্থা রাখুন। বিনা অপারেশন ছাড়াই হোমিওপ্যাথি ঔষধ দিয়ে নাকের এলার্জি ও পলিপাস রোগ থেকে মুক্তি নিন।

নাকের এলার্জি হোমিওপ্যাথিতে বেশ কয়েকটি ঔষধ ব্যবহার করা হয়। ঔষধের নির্বাচন রোগীর ব্যক্তিগত লক্ষণ এবং উপসর্গগুলির উপর ভিত্তি করে করা হয়। হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলি সাধারণত 30C বা 200C শক্তিতে নেওয়া হয়। ঔষধগুলি সাধারণত প্রতি ঘন্টায় একবার বা দুইবার নেওয়া হয়, বা লক্ষণগুলির তীব্রতা কমে যাওয়ার সাথে সাথে আরও বিরলভাবে নেওয়া হয়। হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলি সাধারণত নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন বলে বিবেচিত হয়। তবে, যদি আপনি কোনও নতুন ঔষধ শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

  • Allium cepa: এই ঔষধটি নাকের ঝিমুনি, সর্দি, নাক দিয়ে পানি পড়া এবং চোখের জল পড়ার মতো লক্ষণগুলির জন্য নির্দেশিত।
  • Euphrasia: এই ঔষধটি চোখের জল পড়া, চোখ লাল হওয়া এবং নাক দিয়ে পানি পড়ার মতো লক্ষণগুলির জন্য নির্দেশিত।
  • Pulsatilla: এই ঔষধটি নাক দিয়ে পানি পড়া, সর্দি, এবং হাঁচির মতো লক্ষণগুলির জন্য নির্দেশিত।
  • Sabadilla: এই ঔষধটি নাক দিয়ে পানি পড়া, সর্দি, এবং চোখের জ্বালাপোড়ার মতো লক্ষণগুলির জন্য নির্দেশিত।
  • Sepia: এই ঔষধটি দীর্ঘস্থায়ী নাকের এলার্জির জন্য নির্দেশিত।

বাত ব্যথা রোগের শ্রেষ্ঠ হোমিওপ্যাথি ওষুধ

মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায় চলাফেরা করতে গিয়ে শরীরের মধ্যে চোট পেয়ে থাকে। সেই চোট দীর্ঘদিন পর বাত ব্যথায় পরিণত হয়। ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করলে বেশিরভাগ সময় সার্জারি করার নির্দেশ প্রদান করে। সঠিক চিকিৎসা নিতে হলে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাবেন। দেখবেন কোন প্রকার অপারেশন ছাড়াই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাবে। দেরি না করে এখনই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। সেই সাথে দীর্ঘদিন বাত ব্যথার থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন। বাত ব্যথার জন্য হোমিওপ্যাথিতে অনেক ওষুধ রয়েছে। কোন ওষুধটি সবচেয়ে ভাল কাজ করবে তা নির্ভর করে রোগীর নির্দিষ্ট লক্ষণগুলির উপর।বাত ব্যথা রোগের শ্রেষ্ঠ হোমিওপ্যাথি ওষুধ নির্ভর করে ব্যথার ধরন, তীব্রতা এবং অন্যান্য উপসর্গের উপর ।

  • আর্নিকা মন্টানা: তীব্র, ছুরি দিয়ে ফুটানোর মতো ব্যথা যা স্পর্শে বা নড়াচড়ায় বৃদ্ধি পায়।
  • ব্রায়োনিয়া অ্যালবা: হাঁটতে গেলে বা জয়েন্টগুলিকে নড়াচড়া করলে ব্যথা বৃদ্ধি পায়।
  • ক্যালকেরিয়া কার্বোনিকাম: হাড় এবং জয়েন্টগুলিতে ব্যথা এবং শক্ততা।
  • গ্লোনাইনাম: জয়েন্টগুলিতে ব্যথা এবং ফোলা যা ঠান্ডায় বৃদ্ধি পায়।
  • রুটা মাইউর: জয়েন্টগুলিতে ব্যথা এবং ফোলা যা আঘাতের পরে হয়।

অতিরিক্ত ঘাম কমানোর হোমিওপ্যাথি ওষুধ

ঘামের মাধ্যমে দেহের সকল ময়লা ও পয়জন বের হয়। কিন্তু বেশি পরিমাণ ঘামলে বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সেই সাথে দুর্বল হতে থাকে। বেশি ঘামলে শরীর থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। এই কঠিন সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে হলে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খান। নিয়মিত সঠিক সময়ে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খেলে একটা সময় ঘাম থেকে মুক্তি পাবেন। অতিরিক্ত ঘাম, যা হাইপারহাইড্রোসিস নামেও পরিচিত, হল এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি শারীরিক পরিশ্রম বা উষ্ণ আবহাওয়ার মতো ঘামের স্বাভাবিক কারণ ছাড়াই অত্যধিক ঘামে। অতিরিক্ত ঘাম সাধারণত বগল, হাতের তালু, পায়ের তালু এবং কপালে দেখা যায়।অতিরিক্ত ঘাম একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা নয়, তবে এটি ব্যক্তির সামাজিক এবং মানসিক জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। যদি আপনার অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা হয়, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।

শিশুদের রুচির হোমিওপ্যাথিক ওষুধ

শিশুরা বাহিরে খাবার খেতে বেশি পছন্দ করে। বিশেষ করে চকলেট, ভাজা ও চিপস তাদের পছন্দের তালিকায় সব সময় থাকে। এই ধরনের খাবার থেকে সব সময় শিশুদের বিরত রাখবেন। কেননা এ সকল খাবারে কোন প্রকার পুষ্টির উপাদান থাকে না এবং একটা সময় সোনামণিদের খাবার রুচি হারিয়ে ফেলে। হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মাধ্যমে শিশুদের সুস্থ সবল রাখতে পারেন। শিশুদের রুচির বিকাশ সাধারণত 3 বছর বয়স পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এই সময়ের মধ্যে, তারা বিভিন্ন ধরণের খাবার চেষ্টা করে এবং তাদের স্বাদের পছন্দগুলি বিকশিত করে। শিশুরা যদি কোনও নির্দিষ্ট খাবার খাওয়া এড়িয়ে যায়, তাহলে চিন্তা করবেন না। তাদেরকে জোর করে খাওয়াবেন না, কারণ এটি তাদের খাবারের প্রতি আরও বেশি অরুচি তৈরি করতে পারে। পরিবর্তে, তাদেরকে ধৈর্য ধরুন এবং তাদেরকে আবার চেষ্টা করতে উত্সাহিত করুন।

হোমিওপ্যাথি ঔষধ নাম ও কাজের ধরন

হোমিওপ্যাথি একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি যা ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে স্যামুয়েল হানিম্যান দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। হোমিওপ্যাথিতে, রোগের চিকিৎসার জন্য রোগীর লক্ষণগুলির সাথে মিলে এমন একটি ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধগুলি সাধারণত উদ্ভিদ, খনিজ বা প্রাণীজ উৎস থেকে তৈরি হয়। হোমিওপ্যাথিতে ব্যবহৃত ঔষধগুলিকে “সিমিয়ালিয়া  বা “সদৃশের দ্বারা সদৃশকে নিরাময় করা হয়” নীতির উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়। এই নীতি অনুসারে, একটি নির্দিষ্ট রোগের লক্ষণগুলির সাথে মিলে এমন একটি ওষুধ সেই রোগের চিকিৎসায় কার্যকর হবে। হোমিওপ্যাথিতে ব্যবহৃত ঔষধগুলিকে প্রায়শই “শক্তি” বা “ডিলিউশন” হিসাবে উল্লেখ করা হয়। শক্তি হল ওষুধের ঘনত্বের একটি পরিমাপ। ডিলিউশন হল ওষুধের কতবার পাতলা করা হয়েছে।

সর্দি-কাশি:

  • অ্যার্নিকা (Arnica): ব্যথা এবং ফোলাভাব কমায়।
  • ক্যালি ফস (Calcarea phosphorica): সর্দি-কাশির প্রাথমিক লক্ষণগুলির জন্য উপকারী।
  • হিপারিকাম (Hypericum): কানের ব্যথা এবং জ্বালাপোড়ার জন্য উপকারী।
  • পালসেটিলা (Pulsatilla): সর্দি-কাশির সাথে সম্পর্কিত হাঁচি, নাক দিয়ে জল পড়া এবং গলা ব্যথার জন্য উপকারী।
  • স্যাঙ্গুইনেলা (Sanguinaria): গলা ব্যথা এবং গলায় জ্বালার জন্য উপকারী।

জ্বর:

  • অ্যাকুমেলা (Aconitum): তীব্র জ্বর এবং শীত অনুভূতির জন্য উপকারী।
  • বেলাডোনা (Belladonna): উচ্চ জ্বর, মাথাব্যথা এবং ঘুমের অসুবিধার জন্য উপকারী।
  • ব্রাইওনিয়াম (Bryonia): জ্বর এবং বুকে ব্যথার জন্য উপকারী।
  • ফেরাম ফস (Ferrum phosphoricum): ক্রমাগত জ্বর এবং ক্লান্তির জন্য উপকারী।
  • গ্যালোপেট্রাম (Gelsemium): জ্বর এবং কাঁপুনি, মাথাব্যথা এবং পেশী ব্যথার জন্য উপকারী।

পেট ব্যাথা:

  • অ্যাক্নিটা (Aconite): হঠাৎ, তীব্র পেট ব্যথার জন্য উপকারী।
  • ক্যালি কার্ব (Calcarea carbonica): পেট ফাঁপা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর জন্য উপকারী।
  • হাইড্রাস্টিস (Hydrastis): ডায়রিয়া এবং পেট ব্যথার জন্য উপকারী।
  • ল্যাকেসিস (Lachesis): ক্রমাগত ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য উপকারী।
  • নাক্স ভমিকা (Nux vomica): পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং বমি বমি ভাবের জন্য উপকারী।

মাথাব্যথা:

  • অ্যাকুমেলা (Aconitum): তীব্র, ঝাঁকুনি দিয়ে মাথাব্যথার জন্য উপকারী।
  • বেলাডোনা (Belladonna): তীব্র, জ্বলন্ত মাথাব্যথার জন্য উপকারী।
  • ব্রাইওনিয়াম (Bryonia): মাথাব্যথা এবং বুকে ব্যথার জন্য উপকারী।
  • গ্যালোপেট্রাম (Gelsemium): মাথাব্যথা এবং কাঁপুনি, মাথাব্যথা এবং পেশী ব্যথার জন্য উপকারী।
  • নাক্স ভমিকা (Nux vomica): মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব এবং বমি বমি ভাবের জন্য উপকারী।

ঘুমের সমস্যা:

  • ক্যালকেরিয়া ফস (Calcarea phosphorica): ঘুমাতে অসুবিধা এবং রাতে ঘুম থেকে ওঠার জন্য উপকারী।
  • নাক্স ভমিকা (Nux vomica): ঘুমের সমস্যা এবং অতিরিক্ত ঘুমের জন্য উপকারী।
  • সালফার (Sulphur): ঘুমের সমস্যা এবং রাতের ঘামের জন্য উপকারী।

আমরা উপরন্ত আলোচনা থেকে বুঝতে পেরেছি, দৈনন্দিন জীবনের মানুষের নানা রোগের চিকিৎসা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দিয়ে সম্ভব। তথ্যনির্ভর সম্পূর্ণ আর্টিকেল সব সময় আমাদের ওয়েবসাইটে পাবেন। কোন ধরনের মতামত বা প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। আমরা উত্তর দেওয়ার জন্য চেষ্টা করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

19 + 4 =