নিউ ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো

নিউ ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো-ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড Apps

তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সবকিছু আপডেট নিয়মে সচল হয়। এখন পুরাতন যুগের মত সাদা কালো ছবিগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই প্রকাশ করতেন নারাজ। ছবির মধ্যে চাকচিক্য ডিজাইন দেখতে ভাল লাগে। এরকম স্মার্টনেস ছবি দিতে সবাই অভ্যস্ত হয়েছে। অনেকে জানতে চায় কিভাবে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড গুলো পরবর্তীতে হয়। যারা ফেসবুক নিজের ছবি আকর্ষিত করতে ইচ্ছা প্রকাশ পোষণ করেছেন। তাদের জন্য আজকের এই পোস্টে নিউ ফটো ব্যাকগ্রাউন্ড সংক্রান্ত বিষয় আলোকপাত করা হয়।

নিউ ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো সেশনে ছবিটি এডিট করে পূর্ণাঙ্গ পরিবর্তিত হবে। যেখানে ছবির কালার গর্জিয়াস ভাবে ফুটে উঠবে। ছবিটি যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করবেন সাথে সাথে প্রশংসা কুড়াবেন। বাজারে অসংখ্য সফটওয়্যার অ্যাপস রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে ছবি এডিট করে ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করা যায় । অসংখ্য সফটওয়্যার থেকে বাছাইকৃত যে সকল সেরা অ্যাপ গুলো ব্যবহার করবেন সেগুলো আমরা পরামর্শ দেব।

ছবি ইডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড

ছবি ইডিট করতে গিয়ে বেশি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। চাইলে নিজের স্মার্টফোন থেকে একটি ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি এডিট করার সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন। সেখান থেকে ইউটিউব টিউটোরিয়াল দেখে নিজের ছবির পরিবর্তন করে নিবেন। ছবি ইডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড ছবিগুলো সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। এতে দেখতে যেমন খুব ভালো লাগে ছবিটি অত্যন্ত পরিষ্কার জনক হয়। যে ছবিটিকে এডিট করবেন প্রথমে আগে ডাউনলোড করে নিন। এরপর ছবিটি টাচ পড়ে সফটওয়্যার ভিতরে প্রবেশ করুন। এতে অনেকগুলো এডিটিং অপশন আসবে যার মধ্যে কালার পরিবর্তন। গর্জিয়াস ডিজাইন মাধ্যমে নান্দনিক দর্শন। পূর্ণাঙ্গ কাজ শেষ হলে হালকা করে ছবিতে চাপ দিলে সেভ করে মেমোরিতে রাখুন। এরপর এডিট ছবিটি যেকোনো প্লাটফর্মে প্রকাশ করেন।

ছবি ইডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড হল একটি ছবিতে যে পটভূমি ব্যবহার করা হয়। এটি একটি ছবির চেহারা এবং অনুভূতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। একটি ভাল ব্যাকগ্রাউন্ড একটি ছবিকে আরও আকর্ষক, আকর্ষণীয় বা এমনকি মজাদার করে তুলতে পারে।

ছবি ইডিট করার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করার জন্য অনেকগুলি উপায় রয়েছে। আপনি একটি স্টক ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন, বা আপনি নিজের ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করতে পারেন। আপনার নিজের ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করতে, আপনি একটি ক্যামেরা ব্যবহার করে একটি ছবি তুলতে পারেন, বা আপনি একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম ব্যবহার করে একটি ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করতে পারেন।

ছবি ইডিট করার জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। একটি ভাল ব্যাকগ্রাউন্ড একটি ছবিকে আরও আকর্ষক, আকর্ষণীয় বা এমনকি মজাদার করে তুলতে পারে।

নিউ ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো

বর্তমান সময়ে ছেলেমেয়েরা ডিএসএলআর এ ছবি তুলতে বেশি পছন্দ করে। ডিএসএলআর এর ছবির কালার অন্যরকম ফোকাস করে। ছবিটি খুবই পরিষ্কার ঝকঝকে দেখা যায়। তার সাথে বাইরের ব্যাকগ্রাউন্ড সমান নজর করে। ডিএসএলআর ছবি ছাড়াও সফটওয়্যার মাধ্যমে ছবিকে আকর্ষিত করা যায়। এর জন্য কিছু ব্যাকগ্রাউন্ড এডিট এর প্রয়োজন পড়ে। ঝাপসা ছবি এডিট ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করে ঝকঝকে কালারফুল ছবি করা সম্ভব। ছবিগুলো সাধারণত নরমাল ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পিছনের অংশ কেটে কোয়ালিটি ভালো করে।

পুরাতন একটি ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করলে বোঝা যাবে না এটা অনেক আগের ছবি তোলা। নরমাল ছবিকে দর্শনীয় স্থানের ব্যাকগ্রাউন্ড অন্তর্ভুক্ত করা যাবে। এতে করে ছবিটি দেখতে অনেক ভালো লাগবে এবং সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য ব্যবহারযোগ্য হবে।আপনার পছন্দের ওয়ালপেপার খুঁজে পেতে আপনি Google Play Store বা App Store-এ একটি ওয়ালপেপার অ্যাপও ব্যবহার করতে পারেন। এই অ্যাপগুলিতে বিভিন্ন ধরণের ওয়ালপেপার রয়েছে, যা আপনি আপনার ফোনের পর্দার আকার এবং সামঞ্জস্যের সাথে সামঞ্জস্য করতে পারেন।

নিউ ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো এডিটিং

নিউ ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো এডিটিং হল একটি নতুন ফটো এডিটিং ট্রেন্ড যাতে একটি ফটোর ব্যাকগ্রাউন্ডকে একটি নতুন এবং আকর্ষণীয় ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়। এই ট্রেন্ডটি সাধারণত মোবাইল ফোন অ্যাপ ব্যবহার করে করা হয়, তবে এটি কম্পিউটার সফ্টওয়্যার ব্যবহার করেও করা যেতে পারে।নিউ ব্যাকগ্রাউন্ড ফটো এডিটিং করার জন্য, প্রথমে আপনাকে একটি ফটো খুঁজে বের করতে হবে যা আপনি এডিট করতে চান। তারপরে, আপনাকে একটি নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড খুঁজে বের করতে হবে। আপনি একটি ফ্রি স্টক ফটো সাইট থেকে একটি ব্যাকগ্রাউন্ড ডাউনলোড করতে পারেন, বা আপনি আপনার নিজের একটি তৈরি করতে পারেন।

একবার আপনার কাছে একটি ফটো এবং একটি ব্যাকগ্রাউন্ড হয়ে গেলে, আপনি এডিটিং শুরু করতে পারেন। মোবাইল ফোন অ্যাপ ব্যবহার করে, আপনি সাধারণত একটি “ফটোতে ব্যাকগ্রাউন্ড যোগ করুন” বা “ফটোতে ব্যাকগ্রাউন্ড প্রতিস্থাপন করুন” বৈশিষ্ট্য খুঁজে পেতে পারেন। এই বৈশিষ্ট্যগুলি আপনাকে আপনার ফটোর উপরে একটি নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড স্থাপন করতে দেয়।

ছবি এডিট করার সফটওয়্যার ডাউনলোড

ছবি এডিট করার জন্য অসংখ্য অ্যাপস গুগল প্লে স্টোর ছাড়াও অনেক প্ল্যাটফর্মে রয়েছে। এই গুলো থেকে বাছাইকৃত সেরা অ্যাপস মাধ্যমে খুব সহজে ছবি এডিট করা যাবে। মোবাইল দিয়ে ছবি এডিট করা যায় অনেকেই জানে। কিন্তু কিভাবে মোবাইল দিয়ে ছবি প্রপার এডিট করতে হয় এ বিষয়ে তেমন কোন জ্ঞান নেই। আমরা কয়টি সেরা অ্যাপ্সের নাম জানিয়ে দেবো যেগুলোর মধ্যে অনেক গুলো আপডেট ফিচার অন্তর্ভুক্ত। যেখান থেকে সর্বোচ্চ সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে । এই সফটওয়্যার গুলো অত্যন্ত পাওয়ারফুল ও নতুন প্রযুক্তি সম্পন্ন। যার কারণে গুগল প্লে স্টোরে ডাউনলোডের সংখ্যা মিলিয়নেরও বেশি। জনপ্রিয় সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে নিজের ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করবেন।

ছবি এডিট করার জন্য অনেকগুলি সফটওয়্যার উপলব্ধ রয়েছে, বিনামূল্যের এবং প্রিমিয়াম উভয়ই। আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং দক্ষতার স্তরের উপর নির্ভর করে আপনি কোন সফটওয়্যারটি বেছে নেবেন তা নির্ধারণ করবে।

বিনামূল্যের ছবি এডিটিং সফটওয়্যার

আপনি যদি একটি নতুন ছবি এডিটিং সফটওয়্যার খুঁজছেন, তাহলে আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং দক্ষতার স্তরের উপর নির্ভর করে আপনার জন্য সেরাটি বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি একজন শিক্ষানবিস হন তবে একটি বিনামূল্যের বা কম খরচে সফটওয়্যার একটি ভাল বিকল্প হতে পারে। আরও অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীরা একটি পেশাদার সফটওয়্যার থেকে আরও সুবিধা পেতে পারেন।

  • GIMP: GIMP হল একটি শক্তিশালী এবং বহুমুখী ছবি এডিটিং সফটওয়্যার যা বিনামূল্যে উপলব্ধ। এটিতে একটি বিস্তৃত বৈশিষ্ট্যগুলির সেট রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ফটো রিটাচিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, এবং চিত্র তৈরি।
  • Photopea: Photopea হল একটি ব্রাউজার-ভিত্তিক ছবি এডিটিং সফটওয়্যার যা বিনামূল্যে উপলব্ধ। এটি Adobe Photoshop এর মতো অনেকগুলি একই বৈশিষ্ট্য প্রদান করে।
  • Paint.NET: Paint.NET হল একটি সহজে ব্যবহারযোগ্য ছবি এডিটিং সফটওয়্যার যা বিনামূল্যে উপলব্ধ। এটিতে একটি সরল ইন্টারফেস এবং একটি বিস্তৃত বৈশিষ্ট্যগুলির সেট রয়েছে।
  • Canva: Canva হল একটি গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার যা বিনামূল্যে এবং প্রিমিয়াম স্তরগুলিতে উপলব্ধ। এটিতে ছবি এডিটিংয়ের জন্য একটি সরঞ্জাম রয়েছে যা আপনাকে আপনার ছবিগুলিকে উন্নত করতে দেয়।
  • Pixlr: Pixlr হল একটি ব্রাউজার-ভিত্তিক ছবি এডিটিং সফটওয়্যার যা বিনামূল্যে উপলব্ধ। এটিতে একটি সহজ ইন্টারফেস এবং একটি বিস্তৃত বৈশিষ্ট্যগুলির সেট রয়েছে।

প্রিমিয়াম ছবি এডিটিং সফটওয়্যার

  • Adobe Photoshop: Adobe Photoshop হল একটি পেশাদার ছবি এডিটিং সফটওয়্যার যা একটি বিস্তৃত বৈশিষ্ট্যগুলির সেট প্রদান করে। এটি ফটো রিটাচিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, এবং চিত্র তৈরির জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দ।
  • Adobe Lightroom: Adobe Lightroom হল একটি ছবি ম্যানেজমেন্ট এবং এডিটিং সফটওয়্যার যা আপনাকে আপনার ছবিগুলিকে সংগঠিত করতে এবং উন্নত করতে দেয়।
  • Affinity Photo: Affinity Photo হল একটি পেশাদার ছবি এডিটিং সফটওয়্যার যা Adobe Photoshop এর একটি বিকল্প। এটি একটি বিস্তৃত বৈশিষ্ট্যগুলির সেট প্রদান করে এবং এটি একটি একক-বার ক্রয়ের উপর ভিত্তি করে।
  • Corel PaintShop Pro: Corel PaintShop Pro হল একটি পেশাদার ছবি এডিটিং সফটওয়্যার যা একটি বিস্তৃত বৈশিষ্ট্যগুলির সেট প্রদান করে। এটি একটি একক-বার ক্রয়ের উপর ভিত্তি করে।
  • DxO PhotoLab: DxO PhotoLab হল একটি ছবি রিটাচিং সফটওয়্যার যা আপনাকে আপনার ছবিগুলিকে আরও সুন্দর করতে দেয়।

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড Apps

সাধারণ ছবিকে অসাধারণ তুলে ধারণ করার জন্যই ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড এর প্রয়োজন হয়। ছবি তুলতে কমবেশি সকল মানুষ পছন্দ করে। পছন্দের দর্শনীয় স্থানে গিয়ে ভালো একটি ছবি তুলে সাধারণ এডিটিং করে ছবিগুলোকে আকর্ষণীয় করে নিতে পারেন। মানুষ ছবি তুলতে বেশি পছন্দ করে। যার জন্য অনেকগুলো সফটওয়্যার কোম্পানি ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস উপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। এই টুলস ব্যবহার করা হয়েছে যা নিজের ছবির সকল কিছু পরিবর্তিত হয়। এই সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে অন্যের ছবির সাথে নিজের ছবি জোড়া লাগানো যাবে। চাইলে লাল, নীল ও সাদা যে কোন ব্যাকগ্রাউন্ড পিছন দিকে চেঞ্জ করা যাবে। বিনামূল্যে গুগল প্লে স্টোর থেকে সফটওয়্যার গুলো ডাউনলোড করা যাবে। মোবাইল থেকে অ্যাপস গুলো ডাউনলোড করার পর সাথে সাথে ইন্সটল করে নিবেন। সফটওয়্যার গুলোর জনপ্রিয় হওয়ার মূল কারণ অসংখ্য টুলস সুবিধা। এই টুলস গুলোর মাধ্যমে ছবিগুলো ইচ্ছামত সাজানো যায়।

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড জনপ্রিয় অ্যাপ (apps ) 2023

ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলি হল এমন অ্যাপ যা আপনার ফোনের হোম স্ক্রিন বা লক স্ক্রিনের ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই অ্যাপগুলি আপনাকে আপনার নিজের ছবি বা অ্যাপের অভ্যন্তরীণ লাইব্রেরি থেকে ছবি ব্যবহার করতে দেয়। আপনি প্রায়শই ওয়ালপেপার পরিবর্তন করার জন্য একটি টাইমার সেট করতে পারেন, যা আপনাকে আপনার ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডটি নিয়মিত পরিবর্তন করতে দেয়।

কিছু জনপ্রিয় ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • Wallpaper Changer: এই অ্যাপটি আপনাকে আপনার ফোনের হোম স্ক্রিন এবং লক স্ক্রিনের জন্য আলাদা ওয়ালপেপার সেট করতে দেয়। আপনি একটি টাইমার সেট করতে পারেন যা ওয়ালপেপারগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন করবে।
  • Auto Wallpaper Changer: এই অ্যাপটি আপনাকে আপনার ফোনের ক্যামেরা দিয়ে নতুন ওয়ালপেপার তৈরি করতে দেয়। আপনি একটি টাইমার সেট করতে পারেন যা ওয়ালপেপারগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন করবে।
  • Live Wallpapers: এই অ্যাপটি আপনাকে আপনার ফোনের জন্য লাইভ ওয়ালপেপার ব্যবহার করতে দেয়। লাইভ ওয়ালপেপারগুলি চলমান এবং প্রাণবন্ত, যা আপনার ফোনকে আরও আকর্ষণীয় দেখাতে পারে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনি একটি ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপে খুঁজতে পারেন:

  • একটি বড় ছবি লাইব্রেরি: কিছু অ্যাপের একটি বড় ছবি লাইব্রেরি রয়েছে যা আপনি ব্যবহার করতে পারেন। অন্যগুলি আপনাকে আপনার নিজের ছবি ব্যবহার করার অনুমতি দেয়।
  • ওয়ালপেপার পরিবর্তন করার জন্য একটি টাইমার: কিছু অ্যাপ আপনাকে একটি টাইমার সেট করতে দেয় যা ওয়ালপেপারগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিবর্তন করবে।
  • লাইভ ওয়ালপেপার সমর্থন: কিছু অ্যাপ লাইভ ওয়ালপেপার সমর্থন করে।

আপনার জন্য সেরা ছবি এডিট করার ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপটি আপনার প্রয়োজনীয়তা এবং পছন্দগুলির উপর নির্ভর করবে। আপনি যদি একটি অ্যাপ খুঁজছেন যা আপনাকে আপনার নিজের ছবি ব্যবহার করতে দেয় এবং একটি টাইমার সেট করতে দেয়, তাহলে Wallpaper Changer একটি ভাল বিকল্প। আপনি যদি একটি অ্যাপ খুঁজছেন যা আপনাকে আপনার ফোনের ক্যামেরা দিয়ে নতুন ওয়ালপেপার তৈরি করতে দেয়, তাহলে Auto Wallpaper Changer একটি ভাল বিকল্প। আপনি যদি একটি অ্যাপ খুঁজছেন যা আপনাকে লাইভ ওয়ালপেপার ব্যবহার করতে দেয়, তাহলে Live Wallpapers একটি ভাল বিকল্প।

Read more about:  r-34.org

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

three × 2 =